নুরুল ইসলাম খাঁন
রবিবার বিধায়ক নৌশাদ সিদ্দিকী তাঁর বিধানসভাকেন্দ্র ভাঙড়ের প্রানগঞ্জ গ্রাম পঞ্চায়েতের বড়ালি দক্ষিণ পাড়া, শেরপুর বিদ্যালয় প্রাঙ্গন, বড়ালি কারবালা প্রাঙ্গন, মাধবপুর ও রাজাপুর গ্রামের বুথ স্তরে সাধারণ মানুষদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে জনসংযোগ স্থাপন করলেন। হাজার বাঁধা বিপত্তি উপেক্ষা করে যে তিনি বিধানসভা এলাকায় নিয়মিত যাতায়াত করেন।সেটা এদিন পরিস্কার বোঝা গেলো। রবিবার বিধায়কের উপস্থিতি ছিল নজর কাড়া। সর্বত্রই সাধারণ মানুষের ভিড় উপচে পড়েছিল।নৌশাদ নিয়ম করে বিধান সভার পাঁচটি এলাকায় হাজির হয়েছিলেন জনহিতকর কাজের জন্য। বিভিন্ন অভাব অভিযোগ নিয়ে এসেছিলেন এলাকার সাধারণ মানুষেরা। বিধায়ক জনগণের দৈনন্দিন সমস্যার কথা আন্তরিক ভাবে শুনে সমাধান করেন যথাসাধ্য। বিভিন্ন জরুরি ও প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেটও প্রদান করেন তাদেরকে।নৌশাদ সিদ্দিকী এদিন তাহার এলাকার ভোটারদের উদ্যেশ্যে বলেন, বিধায়কের কোটা হিসাবে আমি বছরে ৬০ লক্ষ টাকা পায় এলাকার উন্নয়নের জন্য।সেই বরাদ্দকৃত অর্থ অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য খরচা করেছি ও করছি । পাশাপাশি তাঁর সাম্মানিক প্রাপ্ত মাসিক ভাতা ৮১ হাজার ৮৭০ টাকাও বিধায়ক এলাকায় দরাজ হাতে খরচ করার কথাও তিনি বলেছেন।এব্যপারে বিধায়ক আর বলেন, পাঁচ বছর বিধায়ক থাকাকালীন তাহার প্রাপ্ত সমস্ত অর্থের আয় ও ব্যয়ের হিসাব শ্বেতপত্রাকারে মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জনপ্রতিনিধি নৌশাদ সিদ্দিকী ।