দেশ অপেক্ষা করছে কখন আসবে সেই সময় যখন সফল ভাবে চাঁদের মাটি স্পর্শ করবে চন্দ্রযান-৩ । সন্ধ্যা ৬টা ৪মিনিটের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে দেশ।
বিজ্ঞানীদের কাজ বিজ্ঞানীরা করছেন কিন্তু ধর্মপ্রাণ মানুষ নিজ নিজ বিশ্বাসে প্রার্থনা করছেন। চন্দ্রযানের চূড়ান্ত সাফল্যের কামনায় হচ্ছে নামাজ থেকে বিশেষ পুজো। আবার বহু স্কুলে চন্দ্রযানের লাইভ অবতরণ দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর সমাজমাধ্যমের নিজস্ব হ্যান্ডলে সমস্ত বিভেদ ভুলে দেশবাসীকে একসঙ্গে চন্দ্রযানের সাফল্য কামনার আবেদন জানিয়েছেন। ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীদের।
অজমের শরিফের পাশাপাশি লখনউয়ে ইসলামিক সেন্টার অফ ইন্ডিয়ায় আয়োজন করা হয়েছিল বিশেষ নামাজের। সেখানে বহু মানুষ চন্দ্রযানের সাফল্য কামনা করেন।
মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনীতে বিশেষ ভস্ম আরতির আয়োজন করা হয়েছিল।
আবার উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশের পরমার্থ নিকেতন ঘাটে জাতীয় পতাকা হাতে গঙ্গা আরতিতে অংশ নেন বহু সাধারণ মানুষ।
পশ্চিমবঙ্গের আসানসোলে চন্দ্র অভিযানে ভারতের বৈজ্ঞানিক গবেষণার সাফল্য কামনায় মহাযজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে মণ্ডপ বেঁধে মন্দিরের সামনে হোমযজ্ঞ অনুষ্ঠান পালন করা হয়েছে।