চাঁদের দেশে ভারতকে নিয়ে যান বাংলার মোশারফ-প্রিয়াঙ্কা- তোসিকুল- অমরনাথ- আমিনুররা-সৌমিকরাও

 

 

 

চন্দ্রযান-৩-এর সফল অবতরণের শেষে ইসরোর অপারেশন সেন্টারে অন্যদের সঙ্গে দেখা গিয়েছে বীরভূমের পাইকরের প্রত্যন্ত গ্রাম, বিলাসপুরের মোশারফ হোসেনকে। ইসরোর এই সিনিয়র বিজ্ঞানী বৃহস্পতিবার ফোনে মিডিয়াকে জানান, তিনি রম্ভা-এলপি পে-লোডের সায়েন্স ডেটা পাইপলাইনের প্রজেক্ট ডিরেক্টর। ডেটা পাইপলাইন চাঁদ থেকে ভারতে তথ্য পাঠানোয় সহায়তা করবে। রম্ভা-এলপি চন্দ্রপৃষ্ঠের প্লা‌জ়মার ঘনত্ব এবং ইলেকট্রন তাপমাত্রা পরিমাপ করছে। ত
তিনি বলেন, ‘‘এটা বিশ্বের কাছে ভারতের জয়।’’
আবার মুর্শিদাবাদের শমসেরগঞ্জের মহব্বতপুরের তোসিকুল ওয়ারা ইসরোর একটি বিভাগের প্রধান। ওই জেলারই জিয়াগঞ্জের প্রিয়াঙ্কা দাস সিংহ চৌধুরী ইসরোয় একটি বিভাগের প্রজেক্ট ম্যানেজার। তিনি বলেন, “চন্দ্রযানের সাফল্য জীবনের সব থেকে বড় পাওনা।”

চন্দ্রযান-৩-এর সঙ্গে জড়িয়ে জলপাইগুড়ির নিরঞ্জন কুমার ছিলেন ‘লঞ্চ ভেহিকল ইউনিট’-এর অন্যতম দায়িত্বে। সুজয় দলুই উৎক্ষেপণের দলে। অমরনাথ নন্দী, সৌমিক সরখেল, মুকুন্দকুমার ঠাকুর, বিকাশকুমার শর্মা বা চন্দ্রযানের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণের নানা সফ্টওয়্যার অপারেশন ইউনিটে থাকা কৌশিক নাগেরাও চাঁদের দেশে ভারতকে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছেন।
এদিকে চন্দ্রযান মিশনে যুক্ত ছিলেন উত্তর চব্বিস পরগনার বেড়াচাপার আমিনুর হোসেন।
এছাড়া আরো বেশ কিছু বাঙালি বিজ্ঞানী চাঁদের দেশে ভারতকে নিয়ে গেছেন। তবে শুধু বাঙালি বিজ্ঞানী নন, দেশের সব রাজ্যের বিজ্ঞানীরা এই মিশনে বড় ভূমিকা নিয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

জনপ্রিয় গল্প

সর্বশেষ ভিডিও