দৃষ্টিহীন যুবতীকে ধর্ষণ, শাস্তি ১০ বছরের কারাবাস

ঘটনা গত বছরের অগস্ট মাসের। সুন্দরবন পুলিস জেলার কাকদ্বীপ থানায় স্থানীয় এক মহিলা একটি অভিযোগ জমা করেন। মহিলার মেয়ে দৃষ্টিহীন। অভিযোগপত্রে মহিলা জানান, দীপক পান্ডা নামের স্থানীয় এক বাসিন্দা গত বছরের ৯ অগস্ট সন্ধেবেলা মহিলার বাড়িতে ঢুকে পড়েন। সে সময়ে মহিলা বাড়িতে ছিলেন না। সেই সুযোগে দীপক মহিলার ১৯ বছরের দৃষ্টিহীন মেয়েকে ধর্ষণ করে।

মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা শুরু হয় নির্দিষ্ট ধারায়। তদন্তভার সামলেছিলেন দুই জন অফিসার। প্রাথমিক পর্যায়ে সাব-ইন্সপেক্টর শুভেন্দু দাস, যিনি বর্তমানে সাগর থানার ওসি। এবং পরবর্তীতে সাব-ইন্সপেক্টর জাহাঙ্গীর আলি। তথ্যপ্রমাণ সম্বলিত চার্জশিট জমা করা হয়েছিল যথাসম্ভব দ্রুততায়, মাত্র এক মাসের মধ্যে। এবং বিচারপর্ব যাতে দ্রুত সম্পন্ন হয়, তার জন্য সুন্দরবন পুলিশ জেলার ‘ট্রায়াল মনিটরিং সেল’-কে অফিসাররাও পরিশ্রম করেছেন অক্লান্ত। ফলে মাত্র সাত মাসের মধ্যে রায় বেরিয়েছে মামলার। দীপক পান্ডাকে দোষী সাব্যস্ত করে ১০ বছরের কারাবাসের সাজা শুনিয়েছে আদালত। সঙ্গে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা। তথ্য- ওয়েস্ট বেঙ্গল পুলিশ

সর্বশেষ সংবাদ

জনপ্রিয় গল্প

সর্বশেষ ভিডিও